ইন্টারনেট অব থিংস (Internet of Things-IoT):
ইন্টারনেট অব থিংস কে সংক্ষেপে আইওটি বলে, IoT হল এমন একটি প্রযুক্তি, যেখানে বিভিন্ন ডিভাইস, জিনিসপত্র কিনবা বস্তু ইন্টারনেটের মাধ্যমে একে অপরের সাথে সংযুক্ত থাকে এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তথ্য আদান-প্রদান ও নিয়ন্ত্রণ করতে সক্ষম হয়। IoT এমন একধরনের প্রযুক্তি যেখানে নিত্য ব্যবহার্য যন্ত্র কিনবা ডিভাইসে কম্পিউটার নেটওয়ার্ক সংযুক্ত করা হয় । যেমনঃ বাসা বাড়ির সমস্ত সিস্টেম কন্ট্রোল, যেখানে অটোমেটিক্যালি সমস্ত আপডেট দিয়ে থাকে। জমিতে কী পরিমাণ সেচ প্রয়োজন ও কী কী কীটনাশক দেয়া প্রয়োজন তার আপডেট দিয়ে পারে ।
কেভিন অ্যাশটন ১৯৯৯ সালে ‘পি অ্যান্ড জি’ কোম্পানির একটি প্রজেক্টে কাজ করার সময় কেভিন ইন্টারনেট অব থিংস পরিভাষাটি প্রথম ব্যবহার করেন । নিকটবর্তী ভবিষ্যতে প্রায় 200 বিলিয়ন ডিভাইসের সাথে IoT যুক্ত হওয়ার অনুমান রয়েছে যার বাজারের মূল্য 80 বিলিয়ন ডলারে অনুমান করা হয় ।
আইওটি কম্পোনেন্ট গুলো হলো-
- পিপলস
- ইনফ্রাস্ট্রাকচার
- থিংস
- প্রসেস
- ডাটা
পিপলস: পিপলস হলো যারা আইওটি ডিভাইসগুলো ব্যবহার করবে।
ইনফ্রাস্ট্রাকচার: ইনফ্রাস্ট্রাকচার হলো ইন্টারনেট কানেকশন।
থিংস: থিংস হলো যে ডিভাইসগুলো কানেক্টড থাকবে। যেমন- ক্যামেরা, টিভি, ফ্রিজ ইত্যাদি।
প্রসেস: যে পদ্ধতি এই থিংসগুলো কানেক্টড থাকবে।
ডাটা: এই প্রসেস এর সকল তথ্য যেখানে জমা থাকবে। যেমন- হ্যাডপ।
IoT এর বিভিন্ন ব্যবহারঃ
আইওটি এ্যাপ্লিকেশন গুলো যে সব ক্ষেত্রে বেশিরভাগ ব্যবহার করা হয়।
- ম্যানুফ্যাকচারিং
- হেলথ ক্যায়ার
- শিক্ষা ক্ষেত্রে
- ডিজিটাল শহর তৈরি করার ক্ষেত্রে
- সিকিউরিটি
- মেডিক্যাল
- ট্রান্সপরটেশন
- হসপিটাল
- রুম অটুমেশন করার ক্ষেত্রে ইত্যাদি।
![]()
This is very important content .
Nice
Thanks